দুই ভাবীর পরকীয়ার বলি দেবর মোস্তাকিন
ভয় পেয়ে তাসলিমা আক্তার ও রোজিনা বেগমকে নিয়ে মোস্তাকিনকে হত্যার পরিকল্পনা করে রায়হান। পরিকল্পনা অনুযায়ী স্থানীয় ইমামবাড়ি বাজার হতে ১টি ছুরি ও দুটি তালা কিনে আনে রায়হান। পরে মোস্তাকিনের শয়নকক্ষে প্রবেশ করে মোস্তাকিনের দুই পা তাছলিমা বেগম ও দুই হাত শরীর রোজিনা বেগম চেপে ধরে রাখে। এক পর্যায়ে রায়হান বাম হাত দিয়ে মুখ চেপে ধরে ও ডান হাত দিয়ে মোস্তাকিনের গলা ছুরি দিয়ে জবাই করে মোস্তাকিনকে হত্যা করে।
পূর্ব পরিকল্পনা এ ঘটনার পর নিহত মোস্তাকিনের দুই ভাবী চিৎকার ও কান্না করতে থাকে। এসময় তাদের চিৎকার শোনে আশপাশের মানুষ ছুটে আসে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে।
পরে ২৫ নভেম্বর নবীগঞ্জ থানায় ওয়াই-ফাই নিয়ে বিরোধের জের ধরে মোস্তাকিনকে হত্যা করা হয়েছে মর্মে উল্লেখ করে রায়হান উদ্দীনসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন ফুলবানু বিবি ।
Post a Comment