জামায়াত ইসলামী কে নিয়ে যে বার্তা দিলেন মির্জা আব্বাস
শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খেলাফত মজলিসের সাধারণ পরিষদের দ্বাদশ অধিবেশনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা বাংলাদেশ থেকে গিয়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন। যাকে পৃথিবীর কেউ আশ্রয় দেয়নি। ‘শেখ হাসিনা ভারতের সেবাদাসী’ এ কথাটি জামায়াতে ইসলামীর আমির বলেছেন, কথাটি ঠিক। সেখানে বসে গুটি চালছেন। ভারতের মিডিয়ায় বাংলাদেশ নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছেনতিনি আরো বলেন, ‘বাংলাদেশকে অঙ্গরাজ্যে পরিণত করেছিল ভারত। এদেশে আমরা ইসলামে সংখ্যায় বেশি থাকলেও সংখ্যালঘু হয়ে গিয়েছিলাম। শেখ হাসিনা চলে গেছে কিন্তু ভারতের মাথাব্যথা কেন? একটার পর একটা ঘটনা ঘটছে? এখানে আগুন, ওখানে আগুন, সচিবালয়ে আগুন!’
আরও পড়ুনঃ প্রধান উপদেষ্টার সাথে সংলাপ শেষে যা বলল বিএনপি
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, ‘২০১৩ সালে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে নৃশংসভাবে আলেমদের হত্যা করা হয়েছে, যা নজিরবিহীন।’
তিনি বলেন, ‘বিগত দিনে একটা সময় পার করেছি। আগের মতো নারায়ে তাকবির আর বাংলাদেশ জিন্দাবাদ স্লোগান শুনি না। গত ১৭ বছরে এটি কেউ দিতে পারিনি। কেউ বাসা-বাড়িতে স্বাভাবিকভাবে ঘুমাতে পারিনি। অনেক ইসলামি দলের নেতাদের বিরুদ্ধেও মামলা হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ, সেই পরিস্থিতি কেটেছে। এখন নির্বিঘ্নে নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবার স্লোগান দিতে পারি। বিগত দিনে আওয়ামী লীগের আমলে এত আলেম-ওলামা জেল খেটেছেন তা পৃথিবীর ইতিহাসে নজিরবিহীন।’
তিনি আরো বলেন, ‘আমরা সবাই খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ। আমাদের ৩১ দফায় আছে সংসদ নির্বাচনের পর একটি জাতীয় সরকার গঠন করা হবে। কারণ জাতীয় ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। এ সময় বিএনপির চেয়ারপারসন অসুস্থ বেগম খালেদা জিয়ার সুস্বাস্থ্য কামনা করে সকলের কাছে দোয়া চান মির্জা আব্বাস।’
আরও পড়ুনঃ নারীর ভিডিও ভাইরাল, গাজীপুর ছাত্রদলের সভাপতিকে অব্যাহতি
খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদের সভাপতিত্বে এ অধিবেশনে মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদেরসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কয়েক হাজার নেতাকর্মী অংশ নেন।।’তিনি আরো বলেন, ‘বাংলাদেশকে অঙ্গরাজ্যে পরিণত করেছিল ভারত। এদেশে আমরা ইসলামে সংখ্যায় বেশি থাকলেও সংখ্যালঘু হয়ে গিয়েছিলাম। শেখ হাসিনা চলে গেছে কিন্তু ভারতের মাথাব্যথা কেন? একটার পর একটা ঘটনা ঘটছে? এখানে আগুন, ওখানে আগুন, সচিবালয়ে আগুন!’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, ‘২০১৩ সালে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে নৃশংসভাবে আলেমদের হত্যা করা হয়েছে, যা নজিরবিহীন।’
তিনি বলেন, ‘বিগত দিনে একটা সময় পার করেছি। আগের মতো নারায়ে তাকবির আর বাংলাদেশ জিন্দাবাদ স্লোগান শুনি না। গত ১৭ বছরে এটি কেউ দিতে পারিনি। কেউ বাসা-বাড়িতে স্বাভাবিকভাবে ঘুমাতে পারিনি। অনেক ইসলামি দলের নেতাদের বিরুদ্ধেও মামলা হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ, সেই পরিস্থিতি কেটেছে। এখন নির্বিঘ্নে নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবার স্লোগান দিতে পারি। বিগত দিনে আওয়ামী লীগের আমলে এত আলেম-ওলামা জেল খেটেছেন তা পৃথিবীর ইতিহাসে নজিরবিহীন।’
তিনি আরো বলেন, ‘আমরা সবাই খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ। আমাদের ৩১ দফায় আছে সংসদ নির্বাচনের পর একটি জাতীয় সরকার গঠন করা হবে। কারণ জাতীয় ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। এ সময় বিএনপির চেয়ারপারসন অসুস্থ বেগম খালেদা জিয়ার সুস্বাস্থ্য কামনা করে সকলের কাছে দোয়া চান মির্জা আব্বাস।’
খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদের সভাপতিত্বে এ অধিবেশনে মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদেরসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কয়েক হাজার নেতাকর্মী অংশ নেন।
Post a Comment